তুরস্ক থেকে বাংলাদেশে আসা যুবক মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত নন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার, ৯ জুন হাসপাতাল ছেড়েছেন তিনি। ঠিক একইদিন সকালে মাঙ্কিপক্সের উপসর্গ নিয়ে এক বৃদ্ধা চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল চিকিৎসার জন্য গেলে তাকে হোম আইসোলেশনে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকেও অবগত করা হয়েছে।